• সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:২১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :

আবদার,দাবি, মামার বাড়ি- সৈয়দ আশরাফুর রহমান প্রভাষক হিসাববিজ্ঞান কমলগঞ্জ সরকারি গণ মহাবিদ্যালয়

সৈয়দ আশরাফুর রহমান / ৫০ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশিত : সোমবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৪

দাবি করাই যায়,দাবী আদায়ে কর্মসূচি দিতেই পারে. কিন্তু, কখন? কোথায়? কোন সময়,?কার কাছে করতে হবে?  কর্মসূচি, চাপ সৃষ্টি কখন করতে না বুঝলে সমস্যা, যেহেতু মামাবাড়ি এখন নাই, তাই আবদার বলে বেকসুর ছেড়ে দেওয়া মনে হয় কসুর হবে না। কিছুদিন আগেও বিশাল আইনপ্রনেতাগনের  ৩৫০ সদস্য ছিলো, মন্ত্রী, উপমন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী দের নিয়ে বিগত ১৫ বছরের সাজানো গোছানো বাড়ি ছিলো তখন আপনারা কোথায় ছিলেন? ” স্যার ১টাকে গুলি করলে ১টাই মরে,আর গুলি সরে না ” এইভাবে বুক পেতে দিয়ে দেশটা মাত্র যারা শুরু করে না করতে এই ধরনের আচরণ জঘন্যতম অপরাধ। সাজানো গোছানো প্রশাসনের সাথে সম্পুর্ণ বিপরীত, বায়জোষ্ঠ, ও একেবারে নবীন,মাত্রকয়েকজন মানুষ এতগুলো  কাজ শুরু করতে না করতেই ভয়াবহ এক দুর্যোগ সৃষ্টি হয়,সবাই যখন জানপ্রাণ নিয়ে ছুটছে এখন এই ধরনের কাজ হয় দুর অভিসন্ধিমুলক নয়তো ভয়ানক ধরনের অজ্ঞতা,চাকরি গেলে বুঝবে বাছা কত ভালো ছিলা।যাইহোক আবিস্কৃত হওয়ার পর যা দেখা যাচ্ছে চিত্র কিন্তু মোটেই সুখের না,যা পাচার হয়ে গেছে, তা বিপুল পরিমাণ অর্থ, যাক অনেকটাই পুর্বের গভর্নর অনৈতিকভাবে টাকা ছাপিয়ে লুকিয়ে রেখেছে।আমরা রাজনীতি না করলেও আগে ও অনেক কিছু দেখে ব্যাথিত হয়েছি,ভিতরে রক্তক্ষরণ হয়েছে, যাদের একেবারে শেষ বলে নাক ছিটকানো হতো, তাদের মতো দেশপ্রেম, সাহসের অর্ধেক ও নেই বলে, রাতের ভোট, ৮০০০ কোটি টাকার পদ্মা সেতু,নামমাত্র সুদে ২৫ বছর পরে পরিশোধ শুরু করে,৪০ বছরে পরিশোধ করার বদলে কোন দরবের ও সাধুদের কেরামতি ৩২০০০ কোটি টাকায়,১০% চক্রবৃদ্ধির সুদে ২০২৪ থেকেই পরিশোধর এক হরিলুট দেখেও মেরুদন্ডের দুর্বলতার জন্য মেনে সন্তানের দিকে তাকিয়ে মনে মনে বলেছি বাবারে তারা তো লোটে নিয়ে তাদের সন্তানদের কাছে অন্য দেশে পাঠিয়ে দিলো, সুযোগ মতো বিভিন্নভাবে তারাও চলে যাবে।তোর হক আমার পিঠের চামড়ার উপর দিয়ে আমরা পরিশোধ করতেই থাকবো। তারপর ও আমরা শান্তি চেয়েছিলাম, আবার বাবা মুক্তিযোদ্ধা না বলে দেশপ্রেম কম কিনা বা দেশটা সত্যিই আমার না, কারো বাপের সম্পত্তি এইটা কনফিউজড থাকায় মাঝে মাঝে পাকিস্তানের খোঁজ রাখলেও ঘৃণ্যতম কেউ বললেই মনে হতো, খুন করে ফেলবো, কুত্তার বাচ্চা, শুয়োরের বাচ্চা বলতি। অন্য কে কে শুনলো তাকিয়ে দেখিতাম।কিন্তু এটাকেও যে স্লোগান বানিয়ে বুক ফুলিয়ে গর্জে উঠার মতো বুকের  পাঠা আমার ছিলো না। স্মার্ট বাংলাদেশ তাদের কাছে মেকি চাওয়ার স্টেইজ ভেংগে পরে যাওয়ার বিযয়( এই টা ছিলো উপরের জনের ছোট্ট ধাক্কা, ভুলে গিয়ে বিস্মরণ বেশি হলে জানান দেন। তারপর ও আমরা ☺ হজম করে।  চোখের সামনে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ খেয়ে ফেললেও, গাজাখুরির গোজামিলের আত্তাধিক গল্পেই বিভেক কে ধামাচাপা দেওয়ার জন্য সব করে গেছি।রেমিট্যান্স এর সবচাইতে সোনার ডিম দেওয়া হাসটার সব ডিম খাইতে দেখে অন্ধ সেজে পেট ভর্তি ডিমসহ জবাই করার পর আন্ধার সঙ্গে বধিরের রূপ ধরে ফেলছি।দরবেশরুপি দানব, রাক্ষস এস আলম গ্রপ শুরু সোনার হাস( ইসলামি ব্যাংক লিমিটেড শুধু ১ নাম্বার ম্যানেজমেন্ট এর ব্যংকই ছিলো, মধ্যে থেকে আসা বৈধ্য রেমিট্যান্স যা দেশকে এগিয়ে নেওয়া ও বাচিয়ে রাখার সবচেয়ে বড় অস্ত্র তা  তো ৪০ % এর নিচে নেমে আসে।জ্ঞানী দরবেশরা অনায়াসে, ঝামেলা ছাড়াই বিনা ডকুমেন্টে নিরাপদ ভবিষ্যতের সহিত ৬০% খেয়ে নেওয়া দেখে স্মার্ট (She Don’t make us smarter,ছাত্রলীগের স্মার্ট বাংলাদেশের অপেক্ষায় লোলা সাজলাম। একে একে সব ইসলামি ব্যাংক গুলি, যেগ্যলো সঠিকভাবে গঠিত, প্রভাব খাটানো ছাড়া চলছিলো, প্রভাব বিস্তারকারী কেউ ছিলো না আরামে খেয়ে ফেললো, বোবা,কালা😩আন্ধা😆 লোলারা আর কি করবে,দরবেশ যে ৩৬০০০ কোটি লোন করছে, তাহলে সম্পদ কত করছে,টিউশনির সম্মানী,শেষ করা যাবে না।  Absolute power নিয়ে উন্নয়ন করবে,জি জি, করবেন বলতে বলতে, কোমরা দিয়ে বেগুনি, কাঠাল দিয়ে, খেতে খেতে কিস্তির চিন্তায় চিন্তায়,দেখছি রুপপুরের রুপার, পুকুর,মেট্রোরেল রেলের সোনার লাইন কত সুন্দর করে জয় বাংলা হয়েছে। যারা হা-ভাতে, কার্টুন, নেট, বিড়ি,গার্লফ্রেন্ড নিয়ে ধংসের অংশবিশেষ ও দেখাতে পারবে বলে মনে করা রাই,আমাদের কে আমরা যা দেখিয়ে দিয়ে,, স্মার্টনেস, দেশপ্রেম, মেরুদণ্ড সাহস ও জীবন কত তুচ্ছ প্রমান করে,যে বাংলাদেশ নিয়ে আসলো তা, কি এক নতুন বাংলাদেশ না? আপনি যদি এই চেতনায় বিশ্বাসী না হোন তবে আপনি এই দেশের কেউ না।কান খুলে শুনে রাখুন চেতনা কোত্থেকে?  ৭১ অস্বীকার করলে আপনি যেমন রাজাকার হতেন।সবকিছুই আপডেট হয়,২০২৪ এর চেতনা আপনার মধ্যে না আসলে আপনি মুক্তিযোদ্ধা, দেশ এখন রাজাকারদের।। তাদেরকে যেমন পাকিস্তান দেখাইছেন,আপনাদের ও হিন্দুস্তান ইংগিত করলে মাঝে মাঝে জাতীয় সংগীত শুনবেন। জয় হে,জয় হে।।।।এমনটা কিন্তু কোন হিন্দু ভাই,খ্রিষ্টান বাদারদের জন্য না।এই ঐক্যের বাংলাদেশ এ আমরা সবাই বাংলাদেশি,কাধে কাধ রেখে, হিন্দু মা, বাবাদের যেমন আমার সবচেয়ে পবিত্র স্থান মসজিদে আশ্রয় দিই। তারাও মন্দির খুলে,কালিদেবির দানবাস্কের টাকা জন্মাস্টমির টাকা মোল্লার হাতে তুলে দেয়।তাই এইসব, ব্যাকডেটেড দোহাই,মন্দির বাড়ি ঘরে হামলার ষড়যন্ত্র, করে পিঠে চামড়া রাখা কঠিন হবে। স্মার্ট হয়ে উঠুন, স্মার্ট দের সাথে তাল মিলান।আর নয়তো মাঝে মাঝে শুনতে পারেন।জয় হে,জয় হে, পাকসার জমিন সাদবাদ কিন্তু আমার কাছে হিন্দি গানের চেয়ে ভালোই  লাগতো। বলা তো যেতো না কার ও বাপের দেশ থেকে যদি বের করে দেয়।😩😩 তাই আজে বাজে চিন্তা বেশি বেশি যদি আসে মাঝে মাঝে শুনতে থাকুন। দেশপ্রেমের চেয়ে স্মার্টনেস কিছুই নেই, এখানে আমরা, আমাদের, পুর্বপুরুষগণ ও ভবিষ্যতে প্রজন্ম বাস করবে। আমরাই কোথায় বা যাবো? এই দেশেরই ছোট কোনে মাত্র সাড়ে তিন হাত নিয়ে পড়ে থাকবো,কেউ চিনবে না,জানবে না,নাম  গন্ধ ও থাকবে আমি তো থাকবো হয়তো উনার দয়ায় শান্তি তে, নয়তো আমার কর্মফলের শাস্তি ভোগ করতে। তারপর যদি উনার দয়ায় প্রতিশ্রত কাংখিত সফলতা পাই। সবার সাথে আসবো মিলতে আমার বাংলায়।সবার সাথেই দেখা হবে শুধুই দোয়া চাই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন...
Developed By Radwan Web Service