সারাদেশের মতো মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জে সকল গীর্জা, মন্দির পাহারা দিচ্ছে জামায়াতে ইসলামি ও ছাত্র শিবিরের নেতাকর্মীরা। সোমবার (৫ আগস্ট ) শেখ হাসিনা পদত্যাগ করার পর সারাদেশে অরাজকতা দেখা দিয়েছে। দেশের বিভিন্ন থানায় হামলা করা হচ্ছে। হামলা থেকে রক্ষা করতে এসব পাহারা দিচ্ছেন তারা।কমলগঞ্জ উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর মাসুক মিয়া জানান,জামায়াতে ইসলামী সকল ধর্মের মানুষের প্রতি পূর্বেও শ্রদ্ধাশীল ছিলো,এখনও আছে,কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের কাছে জামায়াত’কে ভূলভাবে উপস্থাপন করার অপচেষ্টা করা হয়েছিল। তিনি আরো বলেন, সারাদেশে ঘোষনা করা জামায়াতে ইসলামীর কর্মসূচীতে মন্দির ও ভিন্ন ধর্মাবলম্বীর নিরাপত্তা প্রধানে পাহারাদারের ভূমিকা পালন করছি। জামায়াতে ইসলামী সেক্রেটারি কামরুল ইসলাম বলেন,বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনে করে এদেশ সবার। সকল ধর্মের মানুষ মিলে মিশে সংস্কার করতে হবে । এখানে কেও সংখ্যালঘু
আর কেও সংখ্যাগুরু নেই। এখানে আমরা এক জাতী হিসেবে সবাই এক। আমরা হিন্দু বা অন্য ধর্মাবলম্বীদেরকে সংখ্যালঘু মনে করিনা। যেকোন ধর্মীয় উপাসনালয়ে হামলা হলে জামায়াতে ইসলামী তা শক্ত হাতে প্রতিহত করে আইনের হাতে সোপর্দ করতে প্রস্তুত।
কমলগঞ্জের কয়েকটি মন্দির কমিটির সভাপতি সাথে সম্পাদকের সাথে কথা বললে তারা জানান,আমরা খুবই আতঙ্কিত অবস্থায় ছিলাম,জামায়াত এবং শিবিরের নেতৃবৃন্দরা আমাদেরকে সাহস এবং মন্দির পাহারা দিবেন বলে আস্বস্ত করেছেন। আমরা মনে করি তাদের কাছে আমরা যথেষ্ট নিরাপদ
Developed By Radwan Web Service