বুধবার (৬ এপ্রিল) রাত পৌনে ৯টার দিকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার শরিফ মিয়া উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের বাঘাউড়া গ্রামের মারফত আলীর ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও প্রশাসন) মোল্লা মোহাম্মদ শাহিন জাগো নিউজকে শরিফের গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নবীনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুর রশিদ জানান, আতিকুর রহমান সুমনের বাড়ি মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার আলিপুর গ্রামে। বেশ কয়েক বছর ধরে তিনি নবীনগরে বসবাস করে ফার্নিচারের ব্যবসা করে আসছিলেন। এরই সুবাদে স্থানীয় শরিফ মিয়ার স্ত্রী সাথির সঙ্গে তার পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এ নিয়ে শরিফের সঙ্গে তার স্ত্রীর মনোমালিন্য চলছিল।
এক পর্যায়ে সাথি বাবার বাড়ি চলে যান। সোমবার (৪ এপ্রিল) ভোর সাড়ে ৪টার দিকে সুমন সেহরি খেয়ে ঘর থেকে বের হন। এসময় শরিফ আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে গুলি করে হত্যা করে পালিয়ে যান।
এ ঘটনায় নিহত সুমনের বড় ভাই সজিবুর রহমান মোসাদ্দর বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেন। মামলার পরপর শরিফকে গ্রেফতারে অভিযানে নামে নবীনগর থানা পুলিশ।